বাংলাদেশ কুটির শিল্পের বিকাশের করণীয় কার্যক্রম হলো কাঁচামালের সহজলভ্যতা ও নিশ্চিতকরন , শ্রমিকের পর্যাপ্ত যোগান ও বৈদেশিক চাহিদা বৃদ্ধি ইত্যাদি । কাঁচামালের সহজলভ্যতা কোন শিল্প গঠনের সিদ্ধান্তে বড় ভূমিকা পালন করে । শ্রমিকের যোগান পর্যাপ্ত হলে শিল্পের উৎপাদন ও পরিচালনা সহায়তা হয় । এছাড়াও উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা শিল্পের উন্নতিতে সহায়তা করে । এ দেশের ৯৬ ভাগ শিল্প কুটির শিল্পের আওতাভুক্ত বলে এ সব শিল্পে বিপুল পরিমান কর্মসংস্থান সুযোগ তৈরি করে । কোনো শিল্প প্রতিষ্টার পরিকল্পনা থেকে তা পরিচালনা ও বিকাশে কিছু উপাদান গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখে । কাঁচামালের সহজলভ্যতা শ্রমিকের পর্যাপ্ত যোগাযোগ উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা প্রভৃতি এইসব উৎপাদনে অন্তর্ভুক্ত । কাঁচামাল সহজলভ্য হলে শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কাজ সহজ হয়ে যায় । আর শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন ও পরিচালনা অব্যাহত রাখতে ও পর্যাপ্ত পরিমাণে দক্ষ শ্রমিক প্রয়োজন হয় । ফলে প্রতিষ্ঠানের সব কার্যক্রম সহজে সম্পন্ন হয় ও ব্যয় কমে যায় । আবার পণ্য শুদু উৎপাদন করলেই হয়না , এর বিপণনও জরুরি । এজন্য স্থানীয় বৈদেশিক চাহিদা বাড়ানো দিকে নজর দিতে হবে । এছাড়া ও শিল্পের বিকাশে পুজির সহজ যোগান , পরিবহন সুবিধা , বাজের নৈকট্য সহায়ক ভুমিকা রাখে । উপরক্ত কথা গুলো থেকে আমরা বাংলাদেশের কুটির শিল্পের বিকাশের করণীয় কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারি । উপরিক্ত কাজগুলো সঠিকরুপে সম্পর্ণ করলে কুটির শিল্পের খাতের বিকাশ ঘটানো সম্ভব বলে আমার মনে হয়
বাংলাদেশ কুটির শিল্পের বিকাশের করণীয় কার্যক্রম হলো কাঁচামালের সহজলভ্যতা ও নিশ্চিতকরন , শ্রমিকের পর্যাপ্ত যোগান ও বৈদেশিক চাহিদা বৃদ্ধি ইত্যাদি । কাঁচামালের সহজলভ্যতা কোন শিল্প গঠনের সিদ্ধান্তে বড় ভূমিকা পালন করে । শ্রমিকের যোগান পর্যাপ্ত হলে শিল্পের উৎপাদন ও পরিচালনা সহায়তা হয় । এছাড়াও উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা শিল্পের উন্নতিতে সহায়তা করে । এ দেশের ৯৬ ভাগ শিল্প কুটির শিল্পের আওতাভুক্ত বলে এ সব শিল্পে বিপুল পরিমান কর্মসংস্থান সুযোগ তৈরি করে । কোনো শিল্প প্রতিষ্টার পরিকল্পনা থেকে তা পরিচালনা ও বিকাশে কিছু উপাদান গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখে । কাঁচামালের সহজলভ্যতা শ্রমিকের পর্যাপ্ত যোগাযোগ উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা প্রভৃতি এইসব উৎপাদনে অন্তর্ভুক্ত । কাঁচামাল সহজলভ্য হলে শিল্প প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন কাজ সহজ হয়ে যায় । আর শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন ও পরিচালনা অব্যাহত রাখতে ও পর্যাপ্ত পরিমাণে দক্ষ শ্রমিক প্রয়োজন হয় । ফলে প্রতিষ্ঠানের সব কার্যক্রম সহজে সম্পন্ন হয় ও ব্যয় কমে যায় । আবার পণ্য শুদু উৎপাদন করলেই হয়না , এর বিপণনও জরুরি । এজন্য স্থানীয় বৈদেশিক চাহিদা বাড়ানো দিকে নজর দিতে হবে । এছাড়া ও শিল্পের বিকাশে পুজির সহজ যোগান , পরিবহন সুবিধা , বাজের নৈকট্য সহায়ক ভুমিকা রাখে । উপরক্ত কথা গুলো থেকে আমরা বাংলাদেশের কুটির শিল্পের বিকাশের করণীয় কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারি । উপরিক্ত কাজগুলো সঠিকরুপে সম্পর্ণ করলে কুটির শিল্পের খাতের বিকাশ ঘটানো সম্ভব বলে আমার মনে হয়