৪। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে যেই মেলেছি আখি
সামনে যকে দেখেছে সেজন কি তুমি?
বাসন্তি রঙ শাড়ীতে আজ লাগছে অপরূপা
খোলা চুলে জবা ফুলে বেঁধেছো ঐ খোপা।
৫। ভালোবাসার এই ফাগুনে
যদি হই পাগলা হাওয়া,
ভাবনার গভীর দেশে
হারিয়ে নিবিড় পাওয়া ।
৬। কত বসন্ত আসে
কত বসন্ত চলে যায়
কত কোকিলের পথ হারিয়ে
কণ্ঠ থেমে যায় অবলীলায়।
শুধু আমি কোথাও যেতে পারলাম না
তোমাকে ছেড়ে কোথাও না।
৭। দেখো বসন্তের বাতাস বইছে আজি
এসো বসন্তের রঙ্গে সাজি
আজ ঘরে ফিরতে চাইছে না যে
আমার এ মনের মাঝি।
৮। প্রেম ফাগুনের হাওয়া যখন লাগে আমার গায়
উদাস হয়ে যায়রে বন্ধু, মন যে তোমার নায়।
তোমায় ভালবাসতে চায়রে বন্ধু কাছে পেতে চায় ।
তোমার পায়ের ধূলো পরে যখন আমার আঙ্গিনায়
ধন্য আমার ভালবাসা ফুল ফোঁটা মন বাগিচায়,
আমার বাকি জীবন চায়রে বন্ধু তোমার থাকতে চায়।
৯। প্রথম ফাগুন দিনে
একগুচ্ছ গোলাপ দিলেম কিনে।
সেই সে গোলাপ
ফুটেছিল সাহারার প্রান্তরে
একটি একটি করে।
১০। চেনা সুর অচেনা রঙ একেলা পথের মাঝে
হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে রই ফাল্গুন এসেছে
তাই তোমায় দিলাম ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।
শুভ হোক ফাল্গুন।
১১। হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্র-সঙ্গীতে যতো আছে,
হয়তো গাহেনি পাখি অন্তর উদাস করা সুরে বনের কুসুমগুলি ঘিরে।
আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও ফুটেছে জবা, দূরন্ত শিমুল গাছে গাছে,
তার তলে ভালোবেসে বসে আছে বসন্তপথিক ।
১২। বাতাসে বহিছে প্রেম নয়নে লাগিলো নেশা, বসন্ত এসে গেছে
মধুরও অমৃত বানী বেলা গেলো সহজেই, মরমে উঠিলো বাজি বসন্ত এসে গেছে।
১৩। ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত
শান বাধানো ফুটপাতে
পাথরে ডুবিয়ে এক কাঠখোট্টা গাছ
কচি কচি পাতায় পাজর ফাটিয়ে হাসছে।
ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত।
১৪। মেঘ কে দূত বানিয়ে যে চিঠি পাঠালে অজানার ঠিকানায়
তাতে লাগুক দখিনা হাওয়া
সমীরণ ছেড়ে নিমজ্জিত হোক পৃথিবীর রুক্ষ বুকে
কমলতাই উদ্ভাসিত হোক বশুমতি
বসন্তের ফুলের সৌরভে মুখরিত পৃথিবীর অপার মহিমা
দোলা দিক লোকের মনে মনে
কামনাই বাধি বুক আর তোমাকে পাঠাই
ফাল্গুনের পরিস্ফুট প্রথম ফুলকলি স্পর্শের অসীম সুখ।
১৫। সূর্য-ঘড়ি সাত সকালে,
ফাগুন রাঙ্গা শাড়ি পড়ে দিন গোনে আজ কার?
বাসন্তিরা সবুজ টিপে,
লাল সাদা আর হলুদ পাড়ে হাত ধরেছে তার
১৬। আজি এ বসন্ত দিনে বাসন্তী রঙ ছুয়েছে মনে
মনে পরে তোমাকে ক্ষণে ক্ষণে চুপি চুপি নিঃশব্দে সঙ্গোপনে
ফাগুনের রঙে রেঙেছো তুমি, না বলা কথা আজ বলবো আমি
হৃদয়ের ডাক শুনবে কি তুমি?
১৭। ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান
তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান।
আমার আপন হারা প্রাণ
আমার বাধন ছেঁড়া প্রাণ।
১। ধরণী আজ উঠিছে সাজি
মনের দক্ষিণ দার খুলে দেবো আজি
মাতাল হবো সুখে আজকে অনন্ত
সার্থক হবে ফাগুন, সার্থক বসন্ত।
২। বসন্ত মাস ভালোবাসায় ভরপুর
তুমি আর আমি ঘুরবো সারা দুপুর
বসন্তের ফুল গুজে দেবো তোমার খোপায়
ভালোবাসার এটাই তো সেরা সময়।
৩। আসমান জমিন মিশে গেছে বসন্তেরই পরশে
সবার হৃদয় ছুয়ে গেছে অকাল প্রেমের আবেশে
ভালোবাসার জোয়ার ওঠে বসন্তের কূলে,
সেই জোয়ারে যুব-যুবতীর প্রাণ ওঠে দুলে ।
৪। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে যেই মেলেছি আখি
সামনে যকে দেখেছে সেজন কি তুমি?
বাসন্তি রঙ শাড়ীতে আজ লাগছে অপরূপা
খোলা চুলে জবা ফুলে বেঁধেছো ঐ খোপা।
৫। ভালোবাসার এই ফাগুনে
যদি হই পাগলা হাওয়া,
ভাবনার গভীর দেশে
হারিয়ে নিবিড় পাওয়া ।
৬। কত বসন্ত আসে
কত বসন্ত চলে যায়
কত কোকিলের পথ হারিয়ে
কণ্ঠ থেমে যায় অবলীলায়।
শুধু আমি কোথাও যেতে পারলাম না
তোমাকে ছেড়ে কোথাও না।
৭। দেখো বসন্তের বাতাস বইছে আজি
এসো বসন্তের রঙ্গে সাজি
আজ ঘরে ফিরতে চাইছে না যে
আমার এ মনের মাঝি।
৮। প্রেম ফাগুনের হাওয়া যখন লাগে আমার গায়
উদাস হয়ে যায়রে বন্ধু, মন যে তোমার নায়।
তোমায় ভালবাসতে চায়রে বন্ধু কাছে পেতে চায় ।
তোমার পায়ের ধূলো পরে যখন আমার আঙ্গিনায়
ধন্য আমার ভালবাসা ফুল ফোঁটা মন বাগিচায়,
আমার বাকি জীবন চায়রে বন্ধু তোমার থাকতে চায়।
৯। প্রথম ফাগুন দিনে
একগুচ্ছ গোলাপ দিলেম কিনে।
সেই সে গোলাপ
ফুটেছিল সাহারার প্রান্তরে
একটি একটি করে।
১০। চেনা সুর অচেনা রঙ একেলা পথের মাঝে
হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে রই ফাল্গুন এসেছে
তাই তোমায় দিলাম ফাল্গুনের শুভেচ্ছা।
শুভ হোক ফাল্গুন।
১১। হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্র-সঙ্গীতে যতো আছে,
হয়তো গাহেনি পাখি অন্তর উদাস করা সুরে বনের কুসুমগুলি ঘিরে।
আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও ফুটেছে জবা, দূরন্ত শিমুল গাছে গাছে,
তার তলে ভালোবেসে বসে আছে বসন্তপথিক ।
১২। বাতাসে বহিছে প্রেম নয়নে লাগিলো নেশা, বসন্ত এসে গেছে
মধুরও অমৃত বানী বেলা গেলো সহজেই, মরমে উঠিলো বাজি বসন্ত এসে গেছে।
১৩। ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত
শান বাধানো ফুটপাতে
পাথরে ডুবিয়ে এক কাঠখোট্টা গাছ
কচি কচি পাতায় পাজর ফাটিয়ে হাসছে।
ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত।
১৪। মেঘ কে দূত বানিয়ে যে চিঠি পাঠালে অজানার ঠিকানায়
তাতে লাগুক দখিনা হাওয়া
সমীরণ ছেড়ে নিমজ্জিত হোক পৃথিবীর রুক্ষ বুকে
কমলতাই উদ্ভাসিত হোক বশুমতি
বসন্তের ফুলের সৌরভে মুখরিত পৃথিবীর অপার মহিমা
দোলা দিক লোকের মনে মনে
কামনাই বাধি বুক আর তোমাকে পাঠাই
ফাল্গুনের পরিস্ফুট প্রথম ফুলকলি স্পর্শের অসীম সুখ।
১৫। সূর্য-ঘড়ি সাত সকালে,
ফাগুন রাঙ্গা শাড়ি পড়ে দিন গোনে আজ কার?
বাসন্তিরা সবুজ টিপে,
লাল সাদা আর হলুদ পাড়ে হাত ধরেছে তার
১৬। আজি এ বসন্ত দিনে বাসন্তী রঙ ছুয়েছে মনে
মনে পরে তোমাকে ক্ষণে ক্ষণে চুপি চুপি নিঃশব্দে সঙ্গোপনে
ফাগুনের রঙে রেঙেছো তুমি, না বলা কথা আজ বলবো আমি
হৃদয়ের ডাক শুনবে কি তুমি?
১৭। ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান
তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান।
আমার আপন হারা প্রাণ
আমার বাধন ছেঁড়া প্রাণ।
১৮। বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে
বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ আমার বাড়ি আসে
সই গো বসন্ত বাতাসে সই গো বসন্ত বাতাসে।
১৯। ফাগুনের প্রথম সকালে
মেঘের কাছে পাঠালাম চিঠি
সে চিঠি হারিয়ে যাবে কিনা আছলের আচমকা বাতাসে
তবুও প্রতি ফাগুনে পাথাবো চিঠি
আকাশের খোলা খামে
সবাইকে ফাল্গুনের অনেক শুভেচ্ছা