শিরক শব্দের অর্থ অংশীদার সাব্যস্ত করা,একাধিক স্রষ্টা বা উপাস্যে বিশ্বাস করা।ইসলামী পরিভাষায় মহান আল্লাহর সাথে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে শরিক করা কিংবা তার সমতূল্য মনে করাকে শিরক বলা হয়।শিরকের শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ।শিরক হলো তাওহিদের বিপরীত।শিরক অত্যন্ত জঘন্য অপরাধ।পৃথিবীর সকল প্রকার জুলুমের মধ্যে শিরক হলো সবচেয়ে বড় জুলুম।যারাা শিরক করে আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি খুবই অসন্তুষ্ট।তিনি অপার ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময় হওয়া সত্ত্বেও শিরকের অপরাধ ক্ষমা করেন না।আল্লাহ বলেন,
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তারঁ সাথে শিরক করার অপরাধ ক্ষমা করেন না।”(সূরা আন নিসা,আয়াত ৪৮)
পরকালে শিরককারীদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।আল-কুরআনে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে,
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত গারাম করে দেবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম।”(সূরা আল-মায়িদা,আয়াত ৭২)
শিরক শব্দের অর্থ অংশীদার সাব্যস্ত করা,একাধিক স্রষ্টা বা উপাস্যে বিশ্বাস করা।ইসলামী পরিভাষায় মহান আল্লাহর সাথে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে শরিক করা কিংবা তার সমতূল্য মনে করাকে শিরক বলা হয়।শিরকের শাস্তি অত্যন্ত ভয়াবহ।শিরক হলো তাওহিদের বিপরীত।শিরক অত্যন্ত জঘন্য অপরাধ।পৃথিবীর সকল প্রকার জুলুমের মধ্যে শিরক হলো সবচেয়ে বড় জুলুম।যারাা শিরক করে আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি খুবই অসন্তুষ্ট।তিনি অপার ক্ষমাশীল ও অসীম দয়াময় হওয়া সত্ত্বেও শিরকের অপরাধ ক্ষমা করেন না।আল্লাহ বলেন,
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তারঁ সাথে শিরক করার অপরাধ ক্ষমা করেন না।”(সূরা আন নিসা,আয়াত ৪৮)
পরকালে শিরককারীদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।আল-কুরআনে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে,
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করবে আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত গারাম করে দেবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম।”(সূরা আল-মায়িদা,আয়াত ৭২)
কাজেই আমাদের উচিত সবসময় শিরক থেকে দূরে করা।