প্রয়োজনীয় রাসায়নিক দ্রব্যঃ লবণ(NaCl),বালু ও পানি(H2O)
কার্যপ্রণালীঃ
প্রথমে একটি গোলতলীয় ফ্লাক্সে প্রয়োজনমতো লবণ ও বালু নিই এবং গ্লাস রড দিয়ে নাড়িয়ে মিশ্রিত করি।এরপর উক্ত মিশ্রণে দরকারমত পানি যোগ করি ও গ্লাস রড দিয়ে নাড়িয়ে মিশ্রণ তৈরি করি।এতে লবণ পানিতে মিশ্রিত হয়ে যাবে।কিন্তু বালু পানিতে অদ্রবণীয় বলে তা ফ্লাস্কের তলানীরূপে পড়ে থাকবে।অতঃপর উক্ত মিশ্রণকে স্পিরিট ল্যাম্প দ্বারা তাপ দিই।এক পর্যায়ে লবণযুক্ত পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে।কিন্তু বালু শুকনো অবস্থায় পাওয়া যাবে।লবণযুক্ত বাষ্পীয় পানিকে পাতন ফ্লাক্সে নিয়ে শীতলীকরণের মাধ্যমে তা পুনরায় কঠিন লবণে পরিণত করি।
ফলাফলঃ খাদ্য লবণ ও বালুর মিশ্রণ থেকে খাদ্য লবণ ও বালু পৃথক হয়।
সতর্কতাঃপরীক্ষাগারে সবসময় এ্যাপ্রোন ও সেফটি গগলস পরিধান করতে হবে।শীতলীকরণ প্রক্রিয়া যথাযথভাবে হচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।স্পিরিট ল্যাম্প জ্বালানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে।
রসায়ন বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্টঃ খাদ্য লবণ ও বালুর মিশ্রণ থেকে উপাদানসমূহ পৃথক করা
প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিঃ ত্রিপদী স্ট্যান্ড,স্পিরিট ল্যাম্প,পাতন ফ্লাক্স,গ্লাস রড,গোলতলীয় ফ্লাক্স
প্রয়োজনীয় রাসায়নিক দ্রব্যঃ লবণ(NaCl),বালু ও পানি(H2O)
কার্যপ্রণালীঃ
প্রথমে একটি গোলতলীয় ফ্লাক্সে প্রয়োজনমতো লবণ ও বালু নিই এবং গ্লাস রড দিয়ে নাড়িয়ে মিশ্রিত করি।এরপর উক্ত মিশ্রণে দরকারমত পানি যোগ করি ও গ্লাস রড দিয়ে নাড়িয়ে মিশ্রণ তৈরি করি।এতে লবণ পানিতে মিশ্রিত হয়ে যাবে।কিন্তু বালু পানিতে অদ্রবণীয় বলে তা ফ্লাস্কের তলানীরূপে পড়ে থাকবে।অতঃপর উক্ত মিশ্রণকে স্পিরিট ল্যাম্প দ্বারা তাপ দিই।এক পর্যায়ে লবণযুক্ত পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে।কিন্তু বালু শুকনো অবস্থায় পাওয়া যাবে।লবণযুক্ত বাষ্পীয় পানিকে পাতন ফ্লাক্সে নিয়ে শীতলীকরণের মাধ্যমে তা পুনরায় কঠিন লবণে পরিণত করি।
ফলাফলঃ খাদ্য লবণ ও বালুর মিশ্রণ থেকে খাদ্য লবণ ও বালু পৃথক হয়।
সতর্কতাঃপরীক্ষাগারে সবসময় এ্যাপ্রোন ও সেফটি গগলস পরিধান করতে হবে।শীতলীকরণ প্রক্রিয়া যথাযথভাবে হচ্ছে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।স্পিরিট ল্যাম্প জ্বালানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে।